ফাহাদ আহমেদ মিঠু (সি আর) :
সারাদেশে বন্যায় এরই মধ্যে ডায়রিয়া, সর্প দর্শন, পানিতে ডোবা ও আঘাত জনিত কারণসহ নানা রোগে ৩৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে বর্তমানে পরিস্থিতি ক্রমেই অবনতি হচ্ছে। গতকাল মঙ্গলবার (২১জুন) সারাদেশের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়। সিলেটে দ্বিতীয় ধাপের ভয়াবহ বন্যার কয়েক দিন পেরিয়ে গেলেও সার্বিক পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি। নগরীর নিম্নাঞ্চলের বাসা বাড়ি ও রাস্তাঘাট এখনো প্লাবিত। উপশহরের প্রধান সড়কে কোথাও হাঁটু পানি, কোথাও কোমর পর্যন্ত ডুবে যায়। ফলে বন্যা কবলিত এলাকায় মানুষের দুর্ভোগ দীর্ঘায়িত হয়েছে। তব প্লাবিত এলাকাগুলোর পানিও কমতে শুরু করেছে। কিন্তু উপশহর, তালতলা,তেররতন,ঘাসিটুলাসহ বিভিন্ন এলাকায় এখনো পানি রয়েছে। নগরীর বেশিরভাগ এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু হলেও প্লাবিত এলাকার মানুষ এখনো অন্ধকারে রয়েছেন। এসব এলাকায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকায় চরম সংকটে রয়েছেন নগরবাসী।