হাছানুর রহমানঃ নীলফামারী জেলা প্রতিনিধী।
নীলফামারী ডিমলা উপজেলায় ৮নং ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়ানে । উত্তর সোনাখুলী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষকের হাতে পাঁচ ছাত্র নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল রবিবার উপজেলার উত্তর সোনাখুলি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। স্কুলের পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র ১।আসিফ ইসলাম ২। মোঃ মুরাত হোসেন। ৩। নাজমুল ইসলাম। ৪।ফারুক হোসেন ৫। আলম বেত দিয়ে বেধড়ক পিটিয়ে আহত করেন সহকারি শিক্ষক, আব্দুস সামাদ মাস্টার এ ঘটনায় আহত দুই ছাত্রর অভিভাবক স্কুলের সহকারি শিক্ষকের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
জানা গেছে, গতকাল রবিবার স্কুলে ক্লাস চলাকালীন সময় সহকারি শিক্ষক আব্দুস ছামাদ গনিত ক্লাস নিতে আসেন। এ সময় তিনি ওই পাঁচ ছত্রকে বিস্কুট চুরির অভিযোগে বেত দিয়ে বেধড়ক পেটায়। বেত্রাঘাতে এক ছাত্রে পায়ের মাংসো বেতের আঘাতে তুলে নেন। ও হাতে মারাত্মক জখম হয়। সংবাদ পেয়ে অভিভাবকরা বিদ্যালয়ে ছুটে আসেন। নির্যাতিত পাচ শক্ষার্থীর শরিরে বেত্রাঘাতের দাগ দেখে উত্তেজিত হয়ে পড়েন। পরে অন্যান্য অভিভাবকরা এসে ঘটানাটি সমাধান করার চেষ্টা করেন। আহত ছাত্র আসিফ হোসেন পিতা মোঃ আবুল কালাম বলেন , তুচ্ছ ঘটনায় সহকারি শিক্ষক পঞ্চম শ্রণীর এবং তৃতীয় ছাত্রকে বেত দিয়ে পিটিয়েছে। প্রধান শিক্ষকের হাতে কোমল মতি পাঁচ শশু আহত হওয়ায় অভিবাবকরা নিন্দা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। সহকারি শিক্ষকের বিরুদ্ধে এর আগেও ছাত্র পিটানোর বহু অভিযোগ আছে বলে অভিভাবকরা জানান। অভিভাবকরা বিদ্যালয়ের পরিচালনা পরর্ষদের কাছে অভিযোগ করবেন বলে জানান। এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষিকার মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি। স্কুল পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি হাবিবুর বি, এস , সি, র “সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি কথা বলতে অপরাগতা প্রকাশ করেন।