শাহজাহান আলী: শিবগঞ্জ (বগুড়া)
জয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলাল উপজেলার নিশিন্তা তারাকুল গ্রামের আঃ রশিদের ঔরশ জাত চারটি সন্তান তারমধ্যে ২ জন ছেলে,১।সাজু মিয়া ২।সিজু মিয়া,এবং ২জন কণ্যা ১। মোছাঃ জাকিয়া সুলতানা২। রাজিয়া সুলতানা। পিতা আঃ রশিদ, ছোট মেয়ে রাজিয়া সুলতানা কে জয়পুরহাট বিশ্বাস পাড়ার মৃত বাবুল হেসেনের ছেলের মোঃ মজনু মিয়ার সহিত পারিবারিক ভাবে বিবাহ দেন। মজনু মিয়া বর্তমানে জয়পুরহাটে পৌর সভায় চাকুরি করেন। সে জানতো না তার স্ত্রী আপন বড় ভাই সিজু মিয়ার সহিত অবৈধ সম্পর্কের কথা। রাজিয়ার ২টি সন্তান ১। রিয়াদ হোসেন(৯),২। রাকিবুল হাসান(৭) তারা মাদ্রাসায় লেখা
জানতো না-পড়া করে। রাজিয়া সুলতানা ২ সন্তানকে ছেড়ে তার আপন বড় ভাই সাজুর সাথে ১৪-১০ -২০১৯ইং তারিখে বাড়ী থেকে পালায়ন করে। র্স্বামী মজনু মিয়া পাগলের মত রাজিয়াকে খুঁজতে থাকে।এক পর্যায় মজনু মিয়া তার স্ত্রী রাজিয়ার সন্দান পান শিবগঞ্জ উপজেলার ভাইয়েরপুকুর এলাকায়। সৈয়দপুর গ্রামের মৃত কাবেজের ছেলে বাবলুর বাড়ীতে প্রেমক যুগল আশ্রয়। বিষয়টি অএ ইউনিয়ন সাহেনকে অবগত করলে চেয়ারমম্যান সাহেবের তৎপরতায় বাবলুর স্ত্রীকে গতকাল সন্ধ্যায় ইউনিয়ন পরিষদে হাজির করানো হয়। বাবলুর স্ত্রী জানায় তারা উণয়ে শিবগঞ্জের ময়দানহাট্রা ইউনিয়নের কাজি সাহেবের নিকট উপস্হিত হয়ে দুই লক্ষ। টাকা দেন মোহর ধার্যে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। তিনি আরো বলেন তারা নোটারী পাবলিক গাইবন্ধা কার্যালয়ে এ্যফিডেফিট এর মাধ্যমে বিবাহ ঘোষনা দেয়। এবং তার পূর্বের. স্মামী কে তালাক দিয়ে আপন বড় ভাইয়ের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। বর্তমানে তারা কিচক ইউনিয়নের হরিপুর গ্রামে অবস্হান নিয়েছে।
