মোঃ রাসেল মৌলভীবাজার জেলা প্রতিনিধি :
#শেরপুর থেকে মৌলভীবাজার যাত্রা পথে ভাড়া ৩০ টাকা কিন্তুু কথা ছিল ছাত্র-ছাত্রীদের কাছ থেকে হাফ ভাড়া নেওয়ার, কিন্তুু বাস চালকরা তা নেননি। সরকার বাজার, কাজির বাজার, নতুন ব্রীজ, কামালপুর, কনকপুর একই সমানুপাতে নেওয়ার কথা ছিল কিন্তুু তারা নেননি।
#বাসে সিট খাঁলি না থাকা সত্বে ও কিছুক্ষণ পরপরই যাত্রী তুলতে দেখা যায় বাসে,গড়ে ৮-১০ জন যাত্রী দাঁড়িয়ে থাকে। এই চিত্র প্রতিনিয়তই পরিলক্ষিত হচ্ছে।
#নিজের পকেটের টাকা খরচ করে কখনও বাসের অব্যবস্থাপনা থেকে পেতে হয় নানা অনভিপ্রেত অভিজ্ঞতা। যা কখনও কখনও মানুষের জীবনকে দূর্বিষহ করে তোলে। লোকাল কিংবা দূরপাল্লার যে কোন বাসে যাতায়াত করা মানুষের আচরণ আর বাস সার্ভিস দেওয়া দায়িত্বে থাকা মানুষের আচরণ ভয়াবহ রকম হয়ে থাকে। কিন্তু কেন আমরা এমন অনাকাংক্ষিত মানুষ হয়ে এমন সব পরিস্থিতি তৈরি করি? এর পেছনে যৌক্তিক কারণগুলো কী?
বাসে যাতায়াত করা অধিকাংশ মানুষ বাস সার্ভিস এবং বাসে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোর প্রতি ঘৃণা কিংবা বিরক্ত থাকে। অনেক ঘৃনা আর বিরক্তি নিয়েও মানুষ বাধ্য হয় বাসে যাতায়াত করতে।
#নারী ও প্রতিবন্ধি যারা বাসে ওঠে সিট থাকলে তাদের আসনে বসার জন্য দিতে হবে। কিন্তুু পুরুষেরা তা দেননি, এতে নিজেরই সম্মানের ক্ষতি হয়। মহিলা উঠলেই তার আসন ছেড়ে আপনাকে দাঁড়াতে হবে জেনেও বসে থাকা মানে আপনার অপমানবোধই নেই।
# যাত্রীবাহী বাসে পুরুষের তুলনায় মহিলারা অধিক ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।যারা অতিরিক্ত যাত্রী বাসে নেয় তাঁদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নানা রকম ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছেন মৌলভীবাজার কলেজের সকল ছাত্র-ছাত্রী বৃন্দ।