লক্ষ্মীপুর জেলার চন্দ্রগন্জ উপজেলার ১৩ং দিঘলী ইউনিয়নের পশ্চিম দিঘলী গ্রামে পাঠান বাড়িতে দুই ভাইদের ফয়েজ ও হারুন মধ্যে বড়ির জমি নিয়ে সমস্যা হয়। তার এই সমস্যার কথা চেয়ারম্যান কে জানায়। চেয়ারম্যান তাদের কাজ থেকে ১৫০০০ টাকা করে আনামত গ্রহন করে। আনামত গ্রহন করে ৫/৮ তারিখ দেয় যাওয়ার জন্য কিন্তু এই শালিসের কোন সমাধন করে দেয় নাই।
কিছু দিন যাওয়ার পর চেয়ারম্যান কোন নোটিশ ছাড়া মিমাংসা ছাড়া পাঠান বাড়িতে ফয়েজ আহম্মেদ এর থাকার ঘর রান্নাঘর হাঁসমুরগির ঘর অারো অন্যান্ন জিনিস পএ ভেঙ্গে দের চকিদার বাহিনীর দ্বারায়।বতর্মানে এই পরিবার না খেয়ে জীবন যাপন করছে।