বছরটা শুরু হয়েছিলো নিউজিল্যান্ডে। তার আগের বছর অর্থাৎ ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে একটি ওয়ানডে সিরিজ হারের মধ্য দিয়েই শুরু হয়েছিলো সফরটি। এরপর তিন ম্যাচের টি-২০ সিরিজে হোয়াইটওয়াশ। দুই টেস্টেও একই পরিণতি। প্রথম টেস্টে সাকিবের দ্বিশতক এবং মুশফিকের ১৫৯ রানে কিছুটা লড়াই করেছিলো ঠিকই তবে হার এড়ানো সম্ভব হয়নি।
ফেব্রুয়ারিতে ভারতে প্রথম টেস্ট খেলার আমন্ত্রণ পায় বাংলাদেশ। হায়দ্রাবাদে একমাত্র টেস্টের অভিজ্ঞতাও ভালো ছিলো না মুশফিকবাহিনীর জন্য। বাংলাদেশি বোলারদের অসহায় বানিয়ে সেঞ্চুরি তুলে নেন মুরালি বিজয় এবং হৃদ্ধিমান শাহ। আর বিরাট কোহলি তো করে ফেলেন ডাবল সেঞ্চুরি। মুশফিকের ব্যাট থেকে একটা সেঞ্চুরি আসলেও ২০৮ রানের বড় হার নিয়েই ফিরতে হয় টাইগারদের।
শ্রীলঙ্কায় নিজেদের শততম টেস্ট জিতে দুই ম্যাচের সিরিজ সমতায় শেষ করে হাথুরুসিংহের শিষ্যরা। তবে প্রথম বারের মতো অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট জয়কে বছরের সেরা অর্জন বলা যেতেই পারে। যদিও দক্ষিণ আফ্রিকায় হোয়াইট ওয়াশের দুঃস্বপ্ন নিয়ে ফিরতে হয়েছে বাংলাদেশকে।