হাছানুর রহমানঃ নীলফামারী।
নীলফামারী সদর উপজেলার লক্ষীচাপ ইউনিয়নের রামগঞ্জে
দুবাছুরী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ভবনে চলছে কোচিং বাণিজ্য।
সরকারি ভবন ও সরকারি বিদ্যুৎ ব্যবহার করে ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে চলছে এক বিরাট কোচিং বাণিজ্য সেন্টার।
আজ রবিবার বিকেল চার টায় একটি নাম্বার থেকে ফোন দেন এলাকাবাসী ফোন পেয়ে ছুটে যাই দুবাছুরী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে।
বিদ্যালয়ে গিয়ে আমারা ক্যামেরা চালু করলে কিছু ছাত্র-ছাত্রী এবং এক জন শিক্ষক পালিয়ে যান।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, দুবাছুরী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে দুইটি কক্ষ সরকারি বিদ্যুৎ ব্যবহার করে কোচিং বাণিজ্য করেন মোঃ মাছুম ইসলাম (২৭)
প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রীদেরকে জিজ্ঞেস করলে শিক্ষার্থীরা জনান, আমাদের কাছ থেকে প্রতি মাসে ৩০০ টাকা করে নিচ্ছেন।
কোচিং শিক্ষক মাছুম ইসলাম জানান, আমি এলাকায় কোথাও কোন রুম না পাওয়ায় আমি সুবোধ চন্দ্র রায় স্যারের সাথে যোগাযোগ করি এবং তিনি আমাকে কক্ষ ব্যবহার করার অনুমতি দেন। আমি স্কুল ভবন ব্যবহার করতেছি এবং সুবোধ স্যার আমাকে রুম ব্যবহার করার অনুমতি দিয়েছেন আপনারা চাইলে সুবোধ স্যার কে মুঠোফোন কথা বলতে পারেন। সুবোধ স্যার যদি আমাকে রুম না দেয় তাহলে কি আমি রুম ব্যবহার করতে পারি।
দুবাছুরী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকে সুবোধ চন্দ্র রায়কে জিজ্ঞেসা করলে তিনি জানান আমার প্রতিষ্ঠান আমি অনুমতি দিছি। আমি চাইলে কোচিং বন্ধ করতে পারি এবং নাও করতে পারি।
এলেকার গরিব ছেলে তাই তাকে অনুমতি দিয়েছি।
এ বিষয়ে জেলা শিক্ষা অফিস্যার শফিকুল ইসলাম কে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি জানান এ বিষয়ে আমি কিছুই যানি না আমি ঘটনার সত্যতা যাচাই করে ব্যবস্থা গ্রহণ করবো ।
